সরকারি প্রকল্প

PM Kisan 12th Installment: পিএম কিষাণের ১২ তম ইনস্টলমেন্টের টাকা কবে পাবেন, জেনে নিন এখনই

ভারতের সমস্ত কৃষকরা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধির টাকা কবে পাবেন তা জানতে রীতিমতো উৎসুক হয়ে রয়েছেন। ইতিপূর্বে কেন্দ্রীয় সরকার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো যে, সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে কৃষকদের পিএম কিষাণের টাকা দেওয়া হবে, কিন্তু তারপর কেন্দ্র সরকার পক্ষ থেকে আবার জানানো হয়েছিলো যে, এই চলতি মাসে অর্থাৎ অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি সময়ে কৃষকদের পিএম কিষাণের টাকা দেওয়া হবে। আর ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকার পক্ষ থেকে পিএম কিষাণের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে রীতিমত বিজ্ঞপ্তি জারি করে কৃষকদের পিএম কিষাণের টাকা পাওয়ার তারিখ সম্পর্কে জানানো হয়েছে।

চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক পিএম কিষাণের পরবর্তী কিস্তির টাকা সম্পর্কিত কি নতুন আপডেট দেওয়া হয়েছে ?
পিএম কিষাণের ১২ তম কিস্তির টাকা নিয়ে জল্পনার শেষ নেই। ১২ তম কিস্তির টাকা দেওয়ার আগেই কেন্দ্র সরকার পক্ষ থেকে সমগ্র দেশের কৃষকদের তাদের e-kyc সম্পন্ন করতে বলা হয়েছিলো। এর পাশাপাশি আরও জানানো হয়েছিলো যে, যেসমস্ত কৃষকদের e-kycসম্পন্ন হয়নি তারা টাকা পাবেনা। যার জেরে e-kyc না করার কারণে বহু সংখ্যক কৃষকের নাম বাদ পড়েছে পিএম কিষাণ যোজনা থেকে। এর পাশাপাশি যেসকল কৃষকরা টাকা পাবেন তাদের ব্যাংক স্ট্যাটাস এবং পেমেন্ট মোড নিয়েও বিতর্কের অন্ত ছিল না। এর পাশাপাশি পিএম কিষাণের ১২ তম ইনস্টলমেন্টের তারিখ অন্যতম বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিলো। তবে কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে এক এক করে সমস্ত বিতর্কের অবসান করা হয়েছে।

ভুল অ্যাকাউন্টের টাকা ট্রান্সফার করে ফেলেছেন, টাকা ফেরত পাবার উপায় জেনে নিন

ইতিপূর্বে বিভিন্ন নির্দেশিকার মাধ্যমে কৃষকদের e-kyc থেকে শুরু করে পেমেন্ট মোড এবং ব্যাংক স্ট্যাটাস সম্পর্কে সমস্ত তথ্য জানানো হয়েছে। আর আজ পিএম কিষাণের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে সমস্ত কৃষকদের জানানো হয়েছে যে, আজ অর্থাৎ ১৭ই অক্টোবর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে পিএম কিষাণের সুবিধাভোগী সমস্ত কৃষকদের ১২ তম কিস্তির টাকা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে যে, আজ ভারতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (পুসা) মেলা ক্যাম্পাসে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৮ কোটিরও বেশি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৬ হাজার কোটি টাকা ট্রান্সফার করেছেন। মনে করা হচ্ছে, ব্যাংকের পক্ষ থেকে কাজ শুরু করা হলে খুব শীঘ্রই সমস্ত কৃষকদের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button