ছুটি

West Bengal Holiday – সরকারি কর্মীদের জন্য অতিরিক্ত 1 টি ছুটি ঘোষণা করা হল সরকারের তরফে।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থদফতরের তরফে West Bengal Holiday বা পশ্চিমবঙ্গে ছুটি ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। নবান্নের তরফে পশ্চিমবঙ্গের সকল সরকারি অফিসে কর্মরত কর্মচারীদের জন্য ১ টি ছুটির ঘোষণা করা হল। ২৫ শে মে ২০২৩ অর্থাৎ জামাইষষ্ঠীর দিন অর্ধ দিবস ছুটি দেওয়া হবে। মানে সকল কর্মচারীদের সকাল বেলায় নির্দিষ্ট সময় থেকে দুপুর ২ টো পর্যন্ত সকল অফিসে কাজ হবে এবং তারপর ছুটি। কিন্ত অনেকের মনে প্রশ্ন জাগছে যে, কিছু দিন আগে এই অর্থ দফতরের তরফেই ২২ শে মে সোমবার থেকে সকল কর্মচারীদের জন্য ছুটি বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল।

West Bengal Holiday Update By Government.

মূলত সকল রাজ্য সরকারি কর্মীরা নিজেদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা আদায়ের উদ্দেশ্যে ফের পেন ডাউন কর্মসূচী নেওয়ার পরিকল্পনা করছিল, এই বিষয়টি মাথায় রেখে সরকারের তরফে ২২ তারিখ থেকে সকল ছুটি West Bengal Holiday বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল। এইবারে প্রশ্ন উঠছে যে তাহলে আগের বিজ্ঞপ্তির ভবিষ্যৎ কি হতে চলেছে?

কিন্তু যাই হোক ২৫ তারিখ অর্থাৎ আজকে সকল রাজ্য সরকারি কর্মীদের দুপুর ২ টো পর্যন্তই নিজেদের অফিসে কাজ করতে হবে এবং অর্ধ দিবস ছুটি থাকবে। কিন্তু এটি কি অতিরিক্ত ছুটি নাকি হিসাবের মধ্যেই ধরা হবে সেই নিয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য জানানো হয়নি (West Bengal Holiday). বর্তমানে সকল বিদ্যালয়ে সকল বিদ্যালয়ে ২ রা মে থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য গরমের ছুটি চলছে।

তাহলে এই West Bengal Holiday কি গরমের ছুটির অন্তর্ভুক্ত কিনা সেই সম্পর্কেও অনেকের মনে ধোঁয়াশা রয়েছে। এবারে সকলের অপেক্ষা যে গরমের ছুটি শেষ করে কবে সকল স্কুল, কলেজ, বিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে ও পড়ুয়াদের পঠন পাঠন শুরু হবে।

WB Primary TET – 1 লক্ষ 25 হাজার শিক্ষকদের ইন্টারভিউ এর তারিখ শীঘ্রই প্রকাশিত করতে পারে পর্ষদ।

এই নিয়ে আপনাদের মত নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। পছন্দ হলে শেয়ার ও সাবসক্রাইব করুন। সঙ্গে থাকুন এই ধরণের আরও খবরের আপডেট পাওয়ার জন্য, ধন্যবাদ।

উচ্চমাধ্যমিক পাশের পর এই 5 টি বিষয় নিয়ে পড়লে ভালো চাকরি আপনার হাতের মুঠোয়।

Related Articles

2 Comments

  1. সবকিছু খোলা রেখে শুধুমাত্র স্কুল প্রাঙ্গন বন্ধ রেখে সমাজে কি বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে তা বোঝা যাচ্ছে না।সমাজ আস্তে আস্তে একটি ধ্বংসাত্মক পথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নাই। সঙ্গে সঙ্গে সেই বিদ্যালয়ের মানুষ গড়ার কারিগরদের সামাজিক শত্রুতে পরিণত করার একটি গভীর ষড়যন্ত্র চলছে যার ফলশ্রুতি হিসাবে রাস্তাঘাটে প্রায়শই শোনা যায় , বেশ ছুটি কাটাচ্ছো। আবার কেউ বলে ঘরে বসে বসে বেতন পাচ্ছ। এর জন্য কি শিক্ষকরাই দায়ী? সমাজ কিন্তু নির্বিকার বিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে। কারো মুখে কোন শব্দ নেই। একটা জাতিকে ধ্বংস করে দেওয়ার পক্ষে এটাই যথেষ্ট। কারো হয়তো মনে হতে পারে শিক্ষকদের হয়ে ব্যাটটা ধরব কেন? আমি কিন্তু বলছি, না,আপনি ব্যাটটা ধরুন আপনার বাড়ির ছেলেমেয়েদের জন্য আপনার পাশের বাড়ির ছেলে মেয়েদের জন্য। এভাবে অন্ধকারে ডুবতে দেবেন না। বর্তমানে শিক্ষকরা কিন্তু তারা তাদের বেতনটা পেয়ে যাবে তাতে কোন অসুবিধা হবে না। আপনার ভবিষ্যৎটা কিন্তু অসুবিধের মধ্যেই পড়বে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button