ভারতের বেশিরভাগ মানুষই বিনিয়োগ করার জন্য Post Office কেই সবচেয়ে নিরাপদস্থান হিসাবে মনে করেন। আমাদের দেশের মানুষদের রোজগার খুবই কম এবং এই কারণের জন্য প্রত্যেকেই খুবই বুঝে শুনে নিজেদের কষ্টের টাকা কোন না কোন জায়গায় বিনিয়োগ করতে চান। বর্তমানের যুগে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শেয়ার বাজার, Mutual-Funds এর রমরমা বাজার চলছে। কিন্তু এই সকল স্থানে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ বলে অনেকে পোস্ট অফিসে (Post Office) টাকা রেখেই নিশ্চিত থাকে।
Post Office Scheme Gives You More Return.
এবার এই পোস্ট অফিস (Post Office) নিয়ে এল আকর্ষণীয় একটি স্কিম। যেখানে রয়েছে অল্প সময়ে ভালো রিটার্ন পাওয়ার সুযোগ। এই প্রতিবেদনে পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিম (National Savings Certificate) সম্পর্কে। বিনিয়োগের পদ্ধতি জানুনযে কোনো বয়সের ব্যক্তি এখানে বিনিয়োগ করতে পারবেন।ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।
দুজন ব্যক্তির নামে ও টাকা রাখা যাবে। ৫ বছরের জন্য টাকা রাখতে হবে। কি কি সুবিধা এই বিনিয়োগে?এই স্কিমের সবথেকে বড় সুবিধা হল এই স্কিমে (Post Office Scheme) বিনিয়োগ করলে আয়কর ছাড় পাওয়া যায়। ভারতীয় আয়কর (Income Tax Rule) আইনের ধারা 80 (C) ধারা অনুযায়ী এই স্কিমে দেড় লক্ষ টাকা অবধি বিনিয়োগে দিতে হবেনা কোনো আয়কর। এই কারণেই স্কিমটি জনপ্রিয় হতে চলেছে।
কত টাকা পাবেন? পোস্ট অফিসের এই স্কিমে আপনি যদি ১ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকা জমা করেন, তাহলে ৫ বছর পর তার একটা ভালো রিটার্ন আশা করা যায়। সেই ক্ষেত্রে আপনি মোট ৪৪,৯০৩ টাকা থেকে ৮.৯৮ লক্ষ টাকা সুদ পাবেন। বাকি সকল স্কিমের তুলনায় এই স্কিমে আপনাদের বেশি সমস্যায় পরতে হবে না।
Lakshmir Bhandar – লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে এখন থেকে 1 হাজার টাকা পাবেন, পুজোর আগে বড় সুখবর।
কারণ বাকি সকল স্কিমে আপনাদের প্রতিমাসে টাকা জমা দিতে হত, কিন্তু এই স্কিমে আপনাদের এককালীন বেশি পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। যার ফলে বিনা কোন সমস্যা ছাড়াই আপনারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ইন্টারেস্ট রেট অনুসারে রিটার্ন পেয়ে যাবেন। এই ধরণের সুবিধা মনে হয়না আর কোন পোস্ট অফিসের বা ব্যাংকের স্কিমে পাওয়া যায়।
New Leave Rules – ছুটির বদলে টাকা। সরকারী কর্মচারীরা ছুটি না নিলে ডবল টাকা পাবেন।